যে ভাবে বুঝবেন আপনার স্ত্রী পরকীয়া প্রেম করছে কিনা! পরকীয়া প্রেমের লক্ষন - porokia prem

প্রেমিকা বা স্ত্রীগন পরকীয়ায় লিপ্ত কিনা তা সম্পর্কে পরকীয়া বিশেষজ্ঞ কালাম বলতে লাগল-কিভাবে ৯৫% নিশ্চিত হবেন যে আপনার প্রেমিকা বা স্ত্রী ইতিমধ্যেই কারও সাথে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েছে কিনা?, তার মতে, "আমার একটি কথা ইতিমধ্যে হয়তো পাঠকের মনে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে ' আর তা হলো, পুরুষের ক্ষেত্রে বিবাহিত নারীদের নিয়ে আমার আলোচনা থাকতেই পারে কিন্তু প্রেমিকার প্রসঙ্গ আসছে কেন? তাইতো? হ্যাঁ আসলেও প্রশ্নসাপেক্ষ বিষয়। কারন বিয়ে করেনি অথচ প্রেমিকা হয়েই পরকীয়া ---বিষয়টি বাংলাদেশ বা এশিয়ান নারী-পুরুষের সংস্কৃতিতে  একেবারেই অবিশ্বাস্য মনে হলেও সেটাই সত্য,  অবিভাবকের অজান্তে পড়া-লেখা বা চাকুরীর সুবাদে আমাদের প্রানপ্রিয় মার্তৃভূমি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা সহ বিভিন্ন অভিজাত বিভাগীয় শহরে ছেলে-মেয়েরা বিয়ে ব্যতিতই দুজনে স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে বাসা ভারা নিয়ে ইংলিশ লিভ-টুগেদার যাকে বলে, তাই করে থাকে।



 মাস ৮/৯ পূর্বে ঢাকার কোন এক এলাকায়, দুইজোড়া এমন লিভ-টুগেদার জুটির খোজ পত্রিকার পাতায় স্থান পেয়েছিল, তাও তাদের মধ্যে একটি মেয়েকে তার প্রেমিক কাম অবিবাহিত স্বামী গলাটিপে বা শ্বাসরোধ করে হত্যা করে, সেই কারনে বাসায় পুলিশ আসলে পাশের ফ্লাটে এদের সাথে বন্ধু বান্ধবী সম্পর্কিত আরও একজোড়া অবিবাহিত দম্পতি বা প্রেমিক-প্রেমিকার সন্ধান পায়- মূলত এই  খুনের ঘটনা ঘটায় বিষয়টি পত্রিকায় এসেছে কিন্তু এরুপ হাজার হাজার ছেলে -মেয়ে এরুপ বিবাহ বহির্ভুত প্রেমিক-প্রেমিকা হয়েও স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করছে লোকজনের জানা-শোনার বাইরে। এসব ছাড়াও কিছু মেয়ে কন্ট্রাক ম্যারেজ করে নির্দিষ্ট সময় যেমন ২ বছর থেকে ৫/৬/৭ বছর পর্যন্ত একত্রে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করে। এই পার্ট-টাইম স্ত্রীদের কে নিয়ে ছেলেদের ভবিষ্যতে টেনশন থাকেনা একারনে যে, পরবর্তীতে এসব পার্ট-টাইম স্ত্রী তাদের স্ত্রীর অস্থায়ী সার্টিফিকেট বা লাইসেন্সকে পারমানেন্ট বা স্থায়ীকরনের দাবী করবে- এমন আশঙ্কা নেই। এই অস্থায়ী স্ত্রী বা পার্ট-টাইম স্ত্রীরা এরুপ অবিবাহিত বা বিবাহিত এমন ছাত্র-চাকুরীজীবী  কে বাছাই করে এরুপ কন্ট্রাক বা চুক্তিতে আসে যে,  সাথে স্ত্রী পরিচয়ে থাকবে, খাবে, শুবে আর মাস শেষে একটা অতিরিক্ত টাকাও নিবে, এই ভাবে এরা বেশ টাকা-পয়সাও আয় করে, আবার বিয়ের পূর্ব পর্যন্ত যৌনচাহিদাও পূরন করে থাকে। যাই হোক এদের কারনে স্ত্রীদের সাথে প্রেমিকার পরকীয়াও আমার এ আলোচনায় স্থান পেয়েছে। 


বিয়ের প্রথম ৩-৬ মাস বাদ দিয়ে পরের ২ বছর স্ত্রীর আচরন কেমন ছিল আপনার (স্বামীর)  প্রতি,  রাগ, ভালবাসা, আন্তরিকতা, সেক্সুয়াল আবেগ, সেক্সুয়াল চাহিদা, সাজগোছ, সৌন্দর্যপ্রিয়তা, আপনার প্রতি নেয়া যত্ন, বাবার বাড়ি যাওয়ার মাত্রা, নতুন পোশাক-আশাক স্বামীর সামনে পড়া-না পড়ার মাত্রা, বাইরের মানুষকে পূর্বের চেয়ে কম না বেশী গুরুত্ব দিয়ে আচরন করে, পূর্বের মতো আপনার প্রতি আন্তরিকতা পূর্ণ আচরন করে নাকি কথায় কথায় কুরুক্ষেত্র বাজিয়ে দেয়, যৌনচাহিদা কি কম প্রদর্শন করে নাকি মোটেও করেনা, নাকি বিছানাই আলাদা করেছে, মাসে দুইমাসে ১ দিন বা দুই দিন আপনার কাছে শোয়? নারীর পিড়িয়ড বা রজঃস্রাব বা রক্তস্রাব বা শরীর খারাপ যাই বলি না কেন তা তাদের সেক্স আগ্রহের একটি প্রধানতম কারন, সন্তান গর্ভধারনের সক্ষমতা নির্দেশক, যৌবনের কসমেটিকস, বা নারীর সৌন্দর্য রক্ষার হাতিয়ার। একটি নারীর যদিও ৪৫ বছরের পর রক্ত্রস্রাব বা মাসিক বন্ধ হওয়ার কথা সেখানে যৌন আগ্রহ বা সচেতনতার অভাবে অনেক নারী ৩৫/৪০ বছর বয়সে এই মাসিক রজঃস্রাব অনিয়মিত বা বন্ধ হওয়ার পথে চলে যান, আবার যৌন সচেতন বা সৌন্দর্য সচেতন শহুরে অনেক নারী ৫০/৫৫ বছরেও রজঃস্রাব চলমান বা ধরে রাখতে পারেন।


 অর্থাৎ কিছু নারী বয়স হওয়ার পূর্বেই নিজেদেরকে চাল-চলনে, কথা-বার্তায়, সাজ-সজ্জায় বুড়িয়ে ফেলেন, দূর্ভাগ্য তাদের স্বামীদের যারা যৌনচাহিদা থাকা সত্ত্বেও এবং পাশে স্ত্রী শুয়ে থাকার পরও যৌণক্ষুধা নিয়েই রাত কাটাতে হয়। এরুপ মৃত-সেক্সী নারীর সংখ্যা খুব বেশী নয় আর এই ব্যতিক্রম কে উদাহরন হিসেবে এ আলোচনায় আনার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয়না।


প্রত্যেকটি মানুষ কম-বেশী মনোবিজ্ঞানের জ্ঞান তার নিজের অজান্তেই লালন-পালন করে এবং প্রয়োজনে তার ব্যবহার করে,যেমন প্রত্যেকটি যুবক-যুবতী বাবা-মা হওয়ার পর সন্তানের জন্য কিছুটা হলেও শিশু-মনোবিজ্ঞানী হয়ে যান, তারা শিশুর অব্যক্ত বা কথা না বলতে  পারলেও তার ভাব-ভঙ্গি থেকে বুঝে নেন শিশুটির চাহিদা বা অভিব্যক্তি, যদি এই জ্ঞান দিয়ে শিশুর অব্যক্ত বিষয় গুলো বুঝতে পারা যায় তাহলে স্ত্রীর সাথে বসবাস করে তার ব্যক্ত আচরন গুলো বুঝতে পারবেন না কেন???? 


অবশ্যই বুঝতে পারবেন, আর সেটার সুবিধার্থে কিছু লক্ষন তুলে ধরা হলো, লক্ষন গুলোর ৭০ থেকে ৮০ ভাগ মিলে গেলে আপনি মোটা-মুটি নিশ্চিত হতে পারেন আপনার সঙ্গীনিটি আর আপনার নেই, বা আপনার অবর্তমানে সে আপনার সাথে বেঈমানী করে অন্য কাউকে সন্তুষ্ট করছে, আপনার অজান্তে অন্য কেউ আপনার একমাত্র অধিকারের বিষয়ে ভাগ বসাতে দিচ্ছে, এরুপ কিছু নমুনা প্রশ্নমালা নিচে দেয়া হলো------


(১) বিয়ের একবছর পরেও স্ত্রীর যে আবেগ আপনি স্বামী হিসেবে চোখে দেখেছেন, বুঝে নিয়েছেন, এই মুহুর্তে তার কতটুকু কমতি মনে হয়? যদি তখনকার চেয়ে ৬০%-৮০% কমে থাকে তাহলেই সমস্যা!!! ৩০থেকে ৪০% সাংসারিক চাপে, কর্মে ক্লান্ত হয়ে কমে যেতে পারে, ৪০%-৬০% এর ঘরে থাকলে স্ত্রীর স্বাভাবিক কারনেও হতে পারে সন্দেহজনক কিছু হলেও হতে পারে যা বুঝতে অন্যান্য লক্ষনগুলোও দেখা প্রয়োজন।


(২)আপনি কর্মে যাওয়ার সময় বা ঘরের বাইরে বেরুনোর সময় এবং সন্ধায় ফেরার সময়ে আপনার সাথে দরজা পর্যন্ত এগিয়ে দেয়া বা সন্ধায় আপনার সাড়া পেয়ে দড়জা খোলা বা এগিয়ে যাওয়ার আচরনটি দেখুন, বিয়ের ২ বছর পরের চেয়ে এ আবেগীয় দিক কত পার্সেন্ট কম? একই ভাবে পূর্বের মতো ৬০-৮০% বিপজ্জনক, ৩০-৪০% কম টাই স্বাভাবিক, ৪০-৬০% দুদিকেই হতে পারে, কাজেই আরও কিছু লক্ষন দেখে বিচার করতে হবে।


(৩) বিয়ের ১ বছর পর  স্ত্রীর যে পরিমান মিথ্যা কথা আপনি ধরতে পেরেছেন এই মূহুর্তে তার বৃদ্ধি কত শতাংশ, পূর্বের মতো, ৬০-৮০% হলে খারাপ লক্ষন, ৩০-৪০ স্বভাবজাত হতেই পারে(মহিলা মানুষ তো), ৪০-৬০% দুদিকেই ধরে নেয়া যাবে, তবে অন্য লক্ষন গুলোও দেখতে হবে।


(৪) বিয়ের ২ বছর পরেও আপনার সামনে আপনার স্ত্রীর সাজ-সজ্জার পরিমান কিরুপ ছিল? তার তুলনায় কত পার্সেন্ট কম মনে হয়, পূর্বের ন্যায় পার্সেন্ট(%) হিসেব হবে।


(৫) আপনার বিয়ের ২ বছর পরেও কত শতাংশ বার আপনাকে সাথে না নিয়ে আপনার স্ত্রী খেতেন না, এই মূহূর্তে খেতে বসলে তা কত শতাংশ কম? না আপনার সাথে খাওয়া-দাওয়া করার প্রয়োজনই মনে করেন না? 


(৬) আপনি অফিস বা বাইরে থাকা কালীন স্ত্রী বা প্রেমিকা আপনার বাসায় ফেরার অপেক্ষায় পূর্বের চেয়ে কত শতাংশ কম থাকেন? পূর্বের পার্সেন্ট অনুযায়ী হিসেব করুন,


(৭) স্ত্রী তার বাবার বাড়িতে বিয়ের ৩ বছর পরও কত ঘনঘন যেতেন পূর্বের তুলনায় তা কত পার্সেন্ট বৃদ্ধি পেয়েছে, পার্সেন্ট(%) পূর্বের মত হিসেব করুন।


(৮) বিয়ের ১ বছর পরেও আপনাকে ছাড়া বা আপনার অনুমতি না নিয়ে মাসে কতবার একা একা বাইরে বা অন্য কোথাও কোন উপলক্ষে বেড়াতে গেছেন বা মার্কেটিং -এ গেছেন, এই মূহূর্তে তার পার্সেন্ট(পূর্বের মত) কত বেশী?


(৯) আপনার কাছে তথ্য গোপন করে আপনার স্ত্রী বিয়ের দু'বছর পরেও  ব্যক্তিগত  বিভিন্ন কাজ গিয়ে কতবার বড় রকমের ভুল করে ক্ষমা চেয়েছে বা করেছে যা আপনি ধরতে পেরেছেন, এ মুহূর্তে তা কত পার্সেন্ট বেশী, পূর্বের মত পার্সেন্ট হিসেব করুন। কারন পরিসংখ্যানিক ভাষায় সারাজীবনে ৫টি পর্যন্ত বড় রকমের ভুল মেনে নিতে পারেন স্ত্রীকে সুযোগ দানের মাধ্যমে, তবে পরিসংখ্যানিক ভাষা প্রয়োগ করলে অনেক স্ত্রী ই স্বামীর সংসার করতে ব্যর্থ হবে কারন এদের বড় রকমের ভুলের পরিমান বেশী কিন্তু এ মুহুর্তে তার পার্সেন্ট কত? পূর্বের মত হিসেব করুন।


(১০) আত্মীয়তার বাইরের সম্পর্কের পুরুষদের সাথে বিয়ের ২বছরে কতজনের সাথে খোলামেলা চলতে বা কথা বলতে দেখেছেন বা বুঝতে পেরেছেন? এমূহুর্তে তার পার্সেন্ট কত বেশী? পুর্বের পার্সেন্ট অনুযায়ী দেখুন।


(১১)স্বাভাবিক শারীরিক সামর্থ্যবান স্ত্রীগনের সেক্স কমলে তা ৩৫ বছরের পর হয়তো কিছুটা কমতে শুরু করে, তবে তার পূর্বে হলে তা কতো পার্সেন্ট কম মনে হয়, বিয়ের ২ বছরের পর যা ছিল তার চেয়ে? 


(১২) শারীরিক সম্পর্কের চেয়ে মূখ্য হচ্ছে বিছানায় শোয়ার পর স্ত্রীর আবেগ, আপনাকে জড়িয়ে ধরা, আদর সোহাগ করার পরিমান কিরুপ, বিয়ের ২ বছর পরও যেরুপ ছিল তার চেয়ে কত পার্সেন্ট কম? উপরের পার্সেন্ট অনুযায়ী  হিসেব করুন। 


(১৩) মোবাইলে নতুন কল আসার পরিমান বা আপনার কাছে তা যেকোন ভাবে লুকানোর চেষ্টার পরিমান বা পার্সেন্ট কত? ফেসবুক এ্যাকাউন্ট আপনার সামনে প্রকাশ্যে চালায় নাকি আপনাকে দেখতেও দেয়না? পূর্বের পার্সেন্ট অনুযায়ী হিসেব করুন।


(১৪) সর্বশেষ দেখুন, মনোমালিন্যের পরিমান কিরুপ বৃদ্ধি পেয়েছে বিয়ের ৩ বছর পরের তুলনায় এই মূহুর্তে? ৩০-৪০% বেশী টা স্বাভাবিক, ৪০-৬০% মাঝামাঝি- ভাল-খারাপ দুদিকেই যেতে পারে, ৬০-৮০% বেশী হলে লক্ষন খারাপ।


এই আপেক্ষিক বিষয় ব্যতিত আরও অনেক বিষয় থাকে যা একসাথে চলতে গেলে সেসব খুটিনাটি বিষয় নিজে নিজে বুঝতে পারা যায়। শুধুমাত্র তাদের ক্ষেত্রে এ হিসেব প্রযোজ্য যারা স্ত্রীর বর্তমান ব্যবহারে চুড়ান্ত অসন্তুষ্ট এবং এর পিছনে কোন কারন আছে কিনা তা খুজতে চেষ্টা করছেন বা মনে করছেন। দেখুন আপনার স্ত্রী আপনাকে লুকিয়ে, সব থেকে নতুন পোশাক পড়ে বাইরে যাচ্ছে কিনা, যা স্বভাবতই আপনার সামনে কখনো আলমারি থেকে বেরও করেনা কিংবা কোন মূল্যবান নতুন কসমেটিক, পারফিউম ব্যবহার বৃদ্ধি করেছে কিনা যা আপনার সামনে ব্যবহার করে না কিন্তু কোন না কোন ভাবে দেখে ফেলেছেন? কারন পরকীয়া প্রেমের প্রধান লক্ষন হচ্ছে প্রেমিকের দেয়া কসমেটিকস, বিভিন্ন পোশাক যা আপনার কিনে দেয়া নয়। আপনি সারাজীবনের আয়রোজগারের টাকা তার হাতে তুলে দিয়ে বা তার পেছনে নিজে ব্যয় করছেন, জীবনের সবটাই সেই স্ত্রী সন্তানের জন্য ব্যয় করলেও দুষ্ট বা খারাপ চরিত্রের স্ত্রীদের কাছে তার মূল্য নিতান্তই কম কিন্তু পরকীয়া প্রেমিকের দু-একদিনের দেয়া সামান্য কসমেটিকস বা পোশাক-আশাকের মূল্য তাদের কাছে এতোটাই বেশী যার প্রতিদানে তারা নিজের দেহ উজার করে বিনিময় স্বরুপ দিয়ে দেয়। কাজেই সে লুকিয়ে সব থেকে সুন্দর পোশাকটি পড়ে বাইরে বেরিয়েছে কিনা তা কিভাবে বুঝবেন, দেখবেন আপনার প্রেমিকা বা স্ত্রী লুকিয়ে কোথাও গিয়ে ফেরৎ আসলেও পোশাকগুলো ধুয়ে পরিস্কার করে রাখার মতো সময় হয়না, কারন আপনি দেখে ফেলতে পারেন, যেহেতু সেগুলো কখনো আপনার সামনে পড়ে না বা ব্যবহার করেনা, কাজেই তার অবর্তমানে সেই পোশাকের কাছে নাক লাগিয়ে গন্ধ শুকে বুঝতে পারবেন, যে পোশাকের গন্ধটা কি ধোয়া বা পরিস্কার নির্দেশ করে নাকি বগল ঘামা বা শরীরের ঘামের গন্ধ নির্দেশ করে? কারন ববগল ঘামানোর গন্ধ উক্ত পোষাক না পরিস্কার বা না ধোয়া পর্যন্ত গন্ধ থেকে যায়,আর যাই হোক আবারও বলছি যারা সুখে আছেন তাদের ক্ষেত্রে এসব আপেক্ষিক বিষয় প্রযোজ্য নয়, যারা প্রচুর অশান্তিতে আছেন কিন্তু সন্দেহ করলেও কোন মাপকাঠিতে বিচার করতে পারছেন না শুধু তাদের জন্য- একথা বলে পরকীয়ায় বিশেষজ্ঞ কামাল থামলে শফিক সেই স্ত্রীবিহীন সাবলেট বাসায় চাকুরীজীবি দুটি মেয়ের মধ্যে একজনের সেই বাসার লোকটির সাথে রাতে প্রতিনিয়ত ঘটে যাওয়া বিষয় বলতে লাগল।